Logo
শিরোনাম

উদ্বোধনের পর প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা চলবে মেট্রোরেল

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আর দুদিন পর আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ী পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার অংশে চালু হচ্ছে মেট্রোরেল। সে লক্ষ্যে মেট্রোস্টেশন ও সড়কের মিডিয়ান দৃষ্টিনন্দন করে সজ্জিত করা হয়েছে।

স্বল্প পরিমাণ কাজ বাকি রয়েছে, সেগুলোও এখন তড়িঘড়ি করে করা হচ্ছে। ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রথম এই বৈদ্যুতিক ট্রেনের উদ্বোধন করবেন। পরের দিন থেকে সকাল ও বিকালে ২ ঘণ্টা করে মোট ৪ ঘণ্টা চলবে মেট্রোরেল।

উদ্বোধন উপলক্ষে মিরপুর সাড়ে ১১ থেকে ক্যান্টনমেন্টের ভেতর দিয়ে মেট্রোরেল বরাবর নিচের সড়ক দিয়ে উত্তরা তৃতীয় প্রকল্প ও দিয়াবাড়ীতে চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।

উদ্বোধনের দিন এই সড়ক দিয়ে উত্তরা উত্তর বা মেট্রোরেলের ১ নম্বর স্টেশনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে প্রথমে তিনি সুধী সমাবেশে অংশগ্রহণ করবেন।

সুধী সমাবেশ শেষে মেট্রোরেলের ১ নম্বর স্টেশনসংলগ্ন নামফলকের উদ্বোধন করবেন। এরপর উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মেট্রোরেলে চড়ে আগারগাঁওয়ে মেট্রোস্টেশন হয়ে মেট্রোরেলের উদ্বোধনী কর্মসূচি শেষ করবেন।

মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ জানায়, দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত সব স্টেশনের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এখন বারবার মেট্রোরেল চালিয়ে সবকিছু চেক করা হচ্ছে।

আগারগাঁও মেট্রোস্টেশনে দায়িত্বপ্রাপ্তরা বলেন, স্টেশনটি তিন তলা বিশিষ্ট। দ্বিতীয়তলায় বাণিজ্যিক কার্যক্রমের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। সেখানে যাত্রীদের জন্য প্রয়োজনীয় এমন দোকান বসানো হবে। ওই বাণিজ্যিক জায়গায় প্রস্তুতকৃত খাবার বিক্রি করা হবে। তবে আগুন জ্বালিয়ে সেখানে কোনো খাবার তৈরি করার সুযোগ থাকবে না। মেট্রোস্টেশন কম্পাউন্ডের ভেতর ধূমপানও নিষিদ্ধ। কেননা মেট্রোরেলের নিয়ন্ত্রিত এলাকার সামান্য পরিমাণ আগুন জ্বললেও অগ্নিনির্বাপণ পদ্ধতিতে বড় আওয়াজ করবে। বিদ্যুৎচালিত ট্রেনে আগুন জ্বালানোর সুযোগ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় কোথাও এই সুযোগ রাখা হয় না।

সব নাগরিকদের কথা বিবেচনা করেই মেট্রোরেল তৈরি করা হয়েছে। হেঁটে চলার সিঁড়ি, চলন্ত সিঁড়ি ও লিফটের ব্যবস্থা রয়েছে। বয়স ও শারীরিক সক্ষমতা বিবেচনা করে এসব সুবিধা ভোগ করবেন যাত্রীরা। প্রতিবন্ধীরা লিফটে চড়বেন, বয়স্করা চলন্ত সিঁড়িতে চড়বেন এবং তরুণ ও যুবকরা সাধারণ সিঁড়ি বেয়ে মেট্রোস্টেশনে ওঠানামা করবেন।

বহু প্রতীক্ষিত মেট্রোরেল বা এমআরটি-৬ এর উদ্বোধনের পর প্রাথমিকভাবে সকাল ও বিকালে দুই ঘণ্টা করে চার ঘণ্টা চলবে। উত্তরা উত্তর স্টেশন বা প্রথম থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলবে এই বিদ্যুৎচালিত এই উড়াল ট্রেন। এই পথের দূরত্ব ১১ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। উদ্বোধনের দিনই এ দুটি স্টেশন খুলে দেওয়া হবে। সে মোতাবেক সব প্রস্তুতিও সম্পন্ন করা হয়েছে।

মেট্রোরেলের এই অংশের বাকি সাতটি স্টেশনও পর্যায়ক্রমে ধাপে ধাপে খোলা হবে। যাত্রীদের চাহিদা বিবেচনা করে মেট্রোরেলের শিডিউল নির্ধারণ করা হবে। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত স্টেশনগুলোর মধ্যে রয়েছে-উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ী), উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, মিরপুর-১১, মিরপুর-১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া ও আগারগাঁও। উদ্বোধনী দিন শুরুর ও শেষের মেট্রোস্টেশন খুলে দেওয়া হবে। পরে ধাপে ধাপে অন্য স্টেশনগুলো খোলা হবে।

উল্লেখ্য, সরকার মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করেছে ২০ টাকা। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ভাড়া হবে ১০০ টাকা, কমলাপুর পর্যন্ত চালু হলে ভাড়া হতে পারে ১২০ টাকা। প্রথম পর্যায়ে মেট্রোরেলে যে অংশে চলাচল শুরু করবে, সেই উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে আগারগাঁও স্টেশন পর্যন্ত যাত্রীপ্রতি ভাড়া হবে ৬০ টাকা। বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার ২০১২ সালে মেট্রোরেল প্রকল্প গ্রহণ করে। ২০১৭ সালে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। জাপানি উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা-জাইকা এই প্রকল্পে অর্থায়ন করেছে। দিয়াবাড়ী থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ২১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে এই মেট্রোরেল নির্মাণে খরচ হচ্ছে ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। আর মেট্রোরেল পরিচালনার জন্য প্রথম বছরে সরকার বরাদ্দ করেছে ১ হাজার কোটি টাকা।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর