Logo
শিরোনাম

‘আইনজীবী রেজাউলের ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালিয়েছে এসআই মহিউদ্দিন’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ২৫৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

শিক্ষানবিশ আইনজীবী রেজাউল করিমকে আটকের পর থেকেই শুরু হয় শারীরিক নির্যাতন। আটক থেকে শুরু করে গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে নিয়েও তার ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালায় এসআই মহিউদ্দিন মাহি। এমনকি তীব্র শীতেও তার গায়ে কোনও পোশাক ছিল না, দেওয়া হয়নি খাবার। এসব অভিযোগ পাওয়া গেছে নিহতের বাবা ও স্ত্রীর কাছ থেকে। এছাড়া রেজাউলকে গাড়িতে তোলার পূর্বে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়।

এদিকে সহকর্মী রেজাউল করিমকে হত্যা করা হয়েছে দাবি করে আইনজীবীরা অভিযুক্ত এসআই মহিউদ্দিনের কঠোর বিচারের দাবি জানিয়ে নগরীতে মানববন্ধন করেছেন। সুষ্ঠু বিচার না পেলে কঠোর আন্দোলনের হুমকিও দিয়েছেন সিনিয়র আইনজীবীরা।

নিহতের বাবা ইউসুফ মুন্সি ও স্ত্রী মারুফা বেগম অভিযোগ করেন, ধরার পরপরই নির্যাতন শুরু করে গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মহিউদ্দিন মাহি। গ্রেফতারের সময় তার কাছ থেকে মাদক উদ্ধারের দাবি করা হলেও স্থানীয় বাসিন্দাদের মাদক দেখানো হয়নি। গ্রেফতারের ২ ঘণ্টা পর তাকে হাজির করা হয় নগর গোয়েন্দা পুলিশ কার্যালয়ে। সেখানে তীব্র শীতের মধ্যে খালি গায়ে ক্ষুধার্ত অবস্থায় বসিয়ে রাখা হয়। গ্রেফতারের পর থেকে থানায় সোপর্দ করার আগ পর্যন্ত তার ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়।

নিহত রেজাউল করিমের বিভিন্ন একাডেমিক সার্টিফিকেট নিয়ে বিলোপ করছেন তার বৃদ্ধ বাবা-মা। স্বামী হারানোর শোকে বার বার মূর্চ্ছা যাচ্ছেন রেজাউলের স্ত্রী। তারা জানান, বাবার দেওয়া টাকায় হাত খরচ চালাতো রেজাউল। সে কোনোভাবে মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত নয়। তারা এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে অভিযুক্ত এসআই মহিউদ্দিনের কঠোর বিচার দাবি করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রেজাউলকে গ্রেফতারের পরপরই নির্যাতন করতে করতে গোয়েন্দা পুলিশের গাড়িতে তোলা হয়। এ সময় তাকে প্রকাশ্যে মেরে ফেলার হুমকি দেয় এসআই মহিউদ্দিন। এ সময় তার কাছ থেকে কোনও মাদক উদ্ধার করতে দেখেননি দাবি প্রত্যক্ষদর্শীদের।

শিক্ষনবিশ আইনজীবী রেজাউল করিমকে পুলিশ নির্যাতন করে হত্যা করেছে দাবি করে সোমবার বেলা ১২টার দিকে নগরীর জেলা জজ আদালতের সামনে ফজলুল হক এভিনিউতে মানববন্ধন করেন আইনজীবীরা। এ সময় তারা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে অভিযুক্তের ফাঁসির দাবি জানান।

শিক্ষানবিশ আইনজীবী পারভেজ বীনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বরিশাল আইনজীবী সমিতির সিনিয়র আইনজীবী মহসিন মন্টু, আবুল কালাম আজাদ, মিলন ভূইয়াসহ অন্যান্যরা। রেজাউল করিম হত্যার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে অভিযুক্ত (ডিবি) পুলিশ অফিসারের বিচারের প্রত্যাশা করে মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন বরিশাল আনইজীবী সমিতির সদস্যরা।

মানববন্ধনে আইনজীবী সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, রেজাউলকে বাসার সামনের চায়ের দোকান থেকে ধরে নিয়ে পরবর্তীতে নির্মমভাবে টর্চার শেষে দুইটি মিথ্যা মামলার নাটক সাজিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান বলেন, রেজাউলের মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশ আইনের কোনও ব্যতয় ঘটলে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, গত ২৯ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৮টায় শিক্ষানবিশ আইনজীবী রেজাউল করিমকে নগরীর সাগরদী হামিদ খান সড়ক থেকে ধরে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মহিউদ্দিন। ওই রাতেই মহিউদ্দিন বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। ৩০ ডিসেম্বর ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

১ জানুয়ারি রাত সাড়ে ৯টায় তিনি কারা হাসপাতালে অসুস্থ হলে শের-ই বাংলা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। ২ জানুয়ারি দিবারাত ১২টা ৫ মিনিটে তার মৃত্যু হয়। ৩ জানুয়ারি দুপুরে মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে ওইদিন রাতে নগরীর রূপাতলী এলাকায় সিটি করপোরেশনের গোরস্থানে দাফন করা হয় রেজাউলকে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর