Logo
শিরোনাম

চায়ের সঙ্গে ধূমপান করলে যে ক্ষতি

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ১০২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

কিছু অভ্যাস রয়েছে যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বিপজ্জনক। এর মধ্যে একটি হলো চায়ের সঙ্গে সিগারেট খাওয়া। এটা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। গবেষণা অনুসারে, ধূমপায়ী এবং মদ্যপানকারীরা যদি একসঙ্গে চা পান করেন, তাহলে এটি খাদ্যনালীর ক্যানসারের ঝুঁকি ৩০% বাড়িয়ে দেয়।

জার্নাল অ্যানালস অব ইন্টারনাল মেডিসিন-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গরম চা খাদ্য নালীর কোষের ক্ষতি করে এবং চা ও সিগারেট একসঙ্গে সেবন করলে কোষের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি ২ গুণ বেড়ে যায়। যা ক্যানসারের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দেয়।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চায়ে ক্যাফেইন পাওয়া যায়, যার কারণে পাকস্থলীতে এক ধরনের বিশেষ এসিড তৈরি হয়, যা হজমে সহায়ক, তবে অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যাফেইন পাকস্থলীতে প্রবেশ করলে ক্ষতি হতে পারে। অন্যদিকে, সিগারেট বা বিড়িতে নিকোটিন পাওয়া যায়। যদি খালি পেটে চা এবং সিগারেট একসঙ্গে পান করলে মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সিগারেট খাওয়াও ক্ষতিকর। কারণ ধূমপায়ীর ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। এমন কিছু গবেষণা রয়েছে, যা অনুযায়ী সাধারণ মানুষের তুলনায় যারা দিনে একটি সিগারেট খান তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ৭% বেশি। এছাড়াও, যদি কেউ চেইনস্মোকার হন তাহলে এটি তার আয়ু ১৭ বছর কমিয়ে দিতে পারে।

নিউজ ট্যাগ: ধূমপান

আরও খবর

ত্বক ও চুলের জন্য মধুর উপকারিতা

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23

চুলের আগা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায়

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23




বেলারুশে বিরোধী নেতার ১৫ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | ১৫৮জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বেলারুশের নির্বাসিত বিরোধী নেতা সভিয়াতলানা সিখানৌস্কায়াকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার (৬ মার্চ) রাষ্ট্রদ্রোহ এবং ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করে তাঁর অনুপস্থিতিতে মিনস্কের একটি আদালত এ রায় দেন। তবে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে প্রচেষ্টা চালানোয় এই সাজা দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার (৭ মার্চ) সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

৪০ বছর বয়সী এই নেতা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর কাছে পরাজিত হয়ে ২০২০ সালে প্রতিবেশী লিথুয়ানিয়ায় চলে যান। ওই সময়ে সভিয়াতলানা সিখানৌস্কায়া এবং বিরোধীরা বলেছিলেন, নির্বাচনে লুকাশেঙ্কোকে বিজয়ী করতে ফলাফল কারচুপি করা হয়েছিল। এরপর দেশটিতে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল।

এরপর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মিত্র লুকাশেঙ্কো বিক্ষোভকারীদের ওপর দমনপীড়ন চালান এবং বিরোধীদের বিরুদ্ধে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে বহু নেতাকর্মী গ্রেপ্তার করেন। এ সময় অনেকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। লুকাশেঙ্কো প্রায় ৩০ বছর ধরে বেলারুশের ক্ষমতায় রয়েছেন। গণবিক্ষোভের সময় তার সরকার ৩৫ হাজারের বেশি মানুষকে আটক করে।

দেশটিতে গত জানুয়ারিতে অসাংবিধানিক উপায়ে ক্ষমতা দখলের চেষ্টার অভিযোগে বিরোধী নেত্রী সিখানৌস্কায়া এবং অন্যান্য বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়।

বেলারুশের বার্তা সংস্থা বেল্টা জানায়, একই অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় বেলারুশিয়ান বিরোধী কাউন্সিলের অন্যতম সদস্য পাভেল লাতুশকোকে ১৮ বছরের এবং আরও তিন বিরোধী কর্মীকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ২০২০ সালের আগস্টে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পরে তারা সবাই দেশত্যাগ করেন। 

এদিকে, সিখানৌস্কায়া টুইটারে লেখেন, ১৫ বছরের জেল। এভাবেই বেলারুশে গণতান্ত্রিক পরিবর্তন আনার কাজের জন্য সরকার আমাকে পুরস্কৃত করেছে।

সিখানৌস্কায়া আরও লেখেন, আজ আমি নিজেকে নিয়ে ভাবি না। আমি হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষের কথা ভাবি, যারা আটক হয়েছেন কিংবা কারাদণ্ড পেয়েছেন। তাদের প্রত্যেকের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত আমি থামব না।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




আওয়ামী লীগ ভণ্ড রাজনীতি করে : ফখরুল

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ১৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আওয়ামী লীগ সব সময় মিথ্যা কথা বলে, প্রতারণা করে। ভণ্ড রাজনীতি করে মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করে তারা বারবার ক্ষমতায় যেতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার দুপুরে সৈয়দপুরে আয়োজিত নীলফামারী জেলা বিএনপির সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যাবে না জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ভোট জিনিসটা তারা (আওয়ামী লীগ) তুলে দিয়েছে কিন্তু দেখাতে চায় তারা একটা ভোট করছে। এবার ভিন্নভাবে আবারও তারা একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে চায়। ২০১৪ সালে তারা নির্বাচন করেছে, কোনো নির্বাচনই হয়নি। ১৫৪ জনকে ঘোষণা করে দিয়েছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত। ২০১৮ সালে নির্বাচন করেছে, কোনো নির্বাচনই হয়নি। আগের রাতে সবাইকে নির্বাচিত ঘোষণা করে দিয়েছে। আর ক্ষমতায় পরে তারা একে একে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে।

আওয়ামী লীগ জুডিসিয়ারি সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন তিনি।

সংসদে কোনো জবাবদিহিতা নেই উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, সেখানে কোনো বিতর্ক, দেশের সম্পর্কে কোনো আলোচনা হয় না। শুধুমাত্র দুটি কাজই তারা সফলভাবে করতে পেরেছেচুরি; রাষ্ট্রের সমস্ত সম্পদ তারা লুট করে নিয়ে যাচ্ছে এবং সেটাকে পাচার করে দিচ্ছে দেশের বাইরে। আরেকটা হচ্ছে, সন্ত্রাস সৃষ্টি করে ভয় দেখাচ্ছে, মানুষ প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আবারও একটি নতুন নির্বাচনের পাঁয়তারা শুরু করেছে। এই নির্বাচন আমাদের অবশ্যই প্রতিহত করতে হবে, এই দেশের স্বার্থে। আমরা কোনো মতেই আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে এই দেশে কোনো নির্বাচন হতে দেবো না। যেখানে ভোটের অধিকার থাকে না, জনগণ সেই ভোট মানে না। আমাদের কথা খুব পরিষ্কার, আওয়ামী লীগের অধীনে এই দেশের মানুষ কোনো নির্বাচনে যাবে না।

ফখরুল বলেন, ৫০ বছর হয়ে গেছে স্বাধীনতার। এখনো শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর ব্যবস্থা করতে পারিনি। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণা আওয়ামী লীগ নিয়ে এসেছিল। জামায়াত ও জাতীয় পার্টির সঙ্গে ১৭৩ দিন হরতাল করেছিল। আমরা প্রথম দিকে মনে করেছিলাম এটা ঠিক হবে না। পরে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেখলেন জনগণ চায় নির্বাচনকালীয় নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক থাকুক, তখন তিনি সেটা মেনে নিয়েছিলেন। চারটি নির্বাচন হয়েছে অত্যন্ত সুষ্ঠু-সুন্দরভাবে, একবার আওয়ামী লীগ এসেছে, একবার বিএনপি এসেছে। কেউ তো প্রশ্ন করেনি!


আরও খবর



নির্বাচনে বিএনপিসহ সব দলের অংশগ্রহণ চায় আ.লীগ : তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | ১১৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

তথ্যমন্ত্রী ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের বলেছেন, আমরা চাই বিএনপিসহ সমস্ত রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিক এবং জনগণ উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে ভোট দিয়ে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আগামীর সরকার নির্বাচিত করুক। সরকারের পক্ষ থেকে যদি কোনো সহযোগিতার প্রয়োজন থাকে সেটি অবশ্যই আমরা করব।

আজ রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকায় মন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তথ্যমন্ত্রী এ কথা জানান। আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আবেদ আলী, জার্মানির সমাজকর্মী ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক  ভলকার ইউ ফ্রেডরিচ, ভুটানের গ্লোবাল ভিলেজ কানেকশনের চেয়ারম্যান জ্যাকসন দুকপা, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও ফোরামের পরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, বুয়েটের উপউপাচার্য ও ফোরামের পরিচালক অধ্যাপক ড. আব্দুল জব্বার খান ও কৃষিবিদ ড. আজাদুল হক বৈঠকে অংশ নেন।

ড. হাছান বলেন, ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম প্রতিনিধিরা আমার সঙ্গে বৈঠকের জন্য এসেছিলেন। আপনারা জানেন যে, নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য ১০৮টি সংগঠন নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত। তার মধ্যে ৫১টি সংগঠনের মোর্চা হচ্ছে ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম। তারা আমার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তারাও বলেছেন, তারা চান আগামী নির্বাচনে বিএনপিসহ সমস্ত রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ, যেখানে জনগণ উৎসাহ নিয়ে আগামী দিনের সরকার নির্বাচিত করবে। এই ফোরাম গত নির্বাচনও মনিটর করেছে, আগামী নির্বাচনেও তারা ইলেকশন মনিটরিং দল পাঠাবে, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা তাদেরকে জানিয়েছি, সমস্ত সংসদীয় গণতন্ত্রের দেশে যেভাবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, আমাদের দেশেও ঠিক সেভাবেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ভারত, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, যুক্তরাজ্য, জার্মানি এবং কন্টিনেন্টাল ইউরোপের অন্যান্য দেশে যেভাবে চলতি সরকার নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করে আমাদের দেশেও বর্তমান সরকার নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে এবং নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে।

ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আবেদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণে জার্মান, নেপাল, ভুটানসহ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা এখানে এসেছেন। গতকাল আমরা জাতীয় পার্টি, জাসদ এবং ইসলামী ফ্রন্টের সঙ্গে আলোচনা করেছিলাম, তারই ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে আমরা আগামী নির্বাচন বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা চাই, আগামী জাতীয় নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের হবে, গ্রহণযোগ্য হবে এবং পর্যাপ্ত বিদেশি পর্যবেক্ষক দল যাতে পর্যবেক্ষণ করতে পারে, সেই পরামর্শ চেয়েছি। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ভিসা, যাতায়াতের বিষয়ে যাতে বেগ পেতে না হয়, সেজন্য আমরা সরকারের সহায়তা চেয়েছি।


আরও খবর



রাষ্ট্রপতির বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | ১৬৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

মেহমান হয়ে কিশোরগঞ্জের মিঠামইন সদরের কামালপুরে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের পৈতৃক বাড়িতে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাষ্ট্রপতির বাড়িতে পৌঁছান তিনি। সেখানে প্রধানমন্ত্রী মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেবেন ও বিশ্রাম নেবেন।

এর আগে, বেলা ১১টার দিকে হেলিকপ্টারে ঢাকা থেকে মিঠামইনে পৌঁছান শেখ হাসিনা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সেনানিবাস উদ্বোধন করেন তিনি। এরপর সুধী সমাবেশে অংশ নেন।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




বন্দুক হামলায় জার্মানিতে গির্জায় নিহত ৮

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জার্মানির হামবুর্গ শহরে একটি গির্জায় বন্দুক হামলায় বন্দুকধারীসহ কমপক্ষে আটজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও সাতজন। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে এ বন্দুক হামলার এ ঘটনা ঘটে।

দেশটির উত্তরাঞ্চলের হামবুর্গ পুলিশ বলছে, শহরের গ্রোস বরস্টে ডিস্ট্রিক্টে ডিয়েবুগা নামের সড়কে অবস্থিত একটি গির্জায় এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম হ্যামবার্গার অ্যাবেন্ডব্ল্যাটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনার স্থল থেকে ১৭ জনকে অক্ষতভাবে উদ্ধার করা হয়েছে, যারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গির্জার ওপরের দিকে একটি গুলির শব্দ শুনতে পান পুলিশ সদস্যরা। এর পর সেখানে গিয়ে একটি লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। ধারণা করা হচ্ছে ওই ব্যক্তিই হামলাকারী। 

এদিকে হামলার পর পুলিশ ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে। আশপাশের বাসিন্দাদের ঘরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। ঘটনাস্থল ঘেরাও করে বিপজ্জনক ঘোষণা দিয়েছে স্থানীয় পুলিশ।

তবে কি কারণে এ হামলা এ বিষয় এখনো জানাতে পারেনি পুলিশ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত আশপাশের রাস্তাঘাট, দোকানপাট বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যমগুলোয় প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ঘটনাস্থলের আশপাশে থাকা লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছে পুলিশ। এর মধ্যে কাউকে অ্যাম্বুলেন্সে করেও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। অ্যাম্বুলেন্সে যাদের নিয়ে যাওয়া হয় তারা হামলায় আহত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

হামবুর্গের মেয়র পিটার চেনসচার এক টুইট বার্তায় বন্দুক হামলায় হতহতের ঘটনাকে আকস্মিক উল্লেখ করে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, অপরাধীদের শনাক্তে নিরাপত্তাবাহিনী কাজ করছে।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩