Logo
শিরোনাম

গার্লফ্রেন্ডকে সন্তুষ্ট করার ৮ উপায়

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ জুলাই ২০২১ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৩২৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image
প্রেমিকার সঙ্গে কিছু অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানোর চেয়ে আনন্দদায়ক আর কী হতে পারে। এমনকি, যদি আপনার খুব ব্যস্ততা থাকে, ফুরসত মেলা ভার; তবুও তার জন্য কিছু সময় বের করুন

প্রায়ই লোকে বলে, নারীকে সন্তুষ্ট করা খুব কঠিন। তবে যদি সে ভালোবাসার মানুষ হয়, তা কিন্তু কঠিন নয়। আপনি এমন কিছু করতে পারেন, যা আপনার প্রেমিকাকে সর্বদাই সন্তুষ্ট রাখবে। তা ছাড়া, বয়ফ্রেন্ড হিসেবে আপনি নিশ্চয়ই চাইবেন না আপনার গার্লফ্রেন্ড অসন্তুষ্ট থাকুক।

কীভাবে? আপনি যদি এখনই উপায় খুঁজতে মাথা চুলকাতে শুরু করেন, তাহলেই বুঝব আপনি সঠিক পথে আছেন। মানে, সঙ্গীকে সন্তুষ্ট করার জন্য আপনি চিন্তিত। ভারতের জীবনধারা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের প্রতিবেদনে এমন কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা আপনার সঙ্গীকে সন্তুষ্ট করতে সাহায্য করতে পারে। আসুন, আমরা একবার চোখ বুলিয়ে নিই

প্রেমিকার কথা শুনুন

যখন প্রেমিকা কিছু বলে বা বলতে চায়, তখন আপনার তা মন দিয়ে শোনা উচিত। গার্লফ্রেন্ডকে সন্তুষ্ট করার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে তার কথা শোনা। যখন আপনার প্রেমিকা কোনো গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে চাইছে আর আপনি সে সময় মুঠোফোনে ব্যস্ত বা অন্য কিছু করছেনএমনটা হলে কিন্তু সঙ্গীর মন জোগাতে পারবেন না। সে ভাববে, আপনি তার প্রতি যত্নবান নন।

প্রেমিকার ওপর আস্থা রাখুন

যেকোনো সম্পর্কে সততা খুব গুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক চাইলে দুজনেরই সততা জরুরি। আর তা আপনার গার্লফ্রেন্ডকে খুশি করবে। নারী সব সময় চায়, তার প্রেমিক বা সঙ্গী সৎ হোক এবং তাদের ওপর আস্থা রাখুক। অসৎ পুরুষকে নারী দেখতে পারে না। আপনি যদি আপনার গার্লফ্রেন্ডের ওপর আস্থা না রেখে সারাক্ষণ নজরদারি করতে থাকেন এবং সততার কোনো উদাহরণই তৈরি না করেন, তবে তার ভালোবাসা পাওয়া কঠিন হবে। এর চেয়ে ভালো, আপনার অভ্যাস বদলান।

প্রেমিকাকে সময় দিন

প্রেমিকার সঙ্গে কিছু অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানোর চেয়ে আনন্দদায়ক আর কী হতে পারে। এমনকি, যদি আপনার খুব ব্যস্ততা থাকে, ফুরসত মেলা ভার; তবুও তার জন্য কিছু সময় বের করুন এবং দারুণ মুহূর্ত কাটান। আর এটিই আপনার লেডি লাভের মুখে হাসির ঝিলিক এনে দেবে। সে লক্ষ করবে, আপনি তার খুশির জন্য অনেক কিছুই করতে পারেন। এতে সে আপনাকে মূল্য দেবে।

প্রেমিকাকে সারপ্রাইজ দিন

যদি আপনি কোনো বিজনেস ট্রিপে যান বা কিছুদিনের জন্য বাইরে যান, তবে আসার সময় উপহার আনতে ভুলবেন না। হোক সেটা চকলেট, হ্যান্ডব্যাগ বা প্রসাধন; আপনার লেডি লাভের জন্য কিছু আনতে ভুলবেন না। আর এটা ভালোবাসা প্রকাশের অন্যতম কিউট উপায়। এতে নিশ্চিত আপনার প্রেমিকা খুব খুশি হবে।

প্রেমিকাকে মিষ্টি বার্তা দিন

ব্যস্ততার ফাঁকেও আপনি প্রেমিকাকে সময় দিতে পারেন। কীভাবে? মাঝেমধ্যে আপনি তাকে মিষ্টি খুদেবার্তা পাঠাতে পারেন। ভরসা রাখুন, এটা নিশ্চিত কাজে দেবে। যেমনআপনি কিছু মিষ্টি উদ্ধৃতি তাকে টেক্সট করতে পারেন অথবা প্রথম দেখায় কেমন লেগেছিল, সেই কথাটিও টেক্সট করতে পারেন। এসব মুহূর্তের বার্তা তার মনে পুলক এনে দেবে।

প্রেমিকাকে সম্মান করুন

আমরা সবাই সম্মান চাই। একে অন্যের প্রতি সম্মান বোধ না থাকলে সম্পর্ক টেকে না। আপনি তার আবেগ-অনুভূতি, চিন্তাধারা, মত ও পছন্দকে গুরুত্ব দিন। এটা তার ভেতরে এই বিশ্বাস জন্মাবে যে আপনি তার সুখের জন্য সব কিছু করতে প্রস্তুত। মনে রাখা দরকার, দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক চাইলে পারস্পরিক সম্মান বোধ খুবই দরকার।

মুখরোচক খাবার দিয়ে চমকে দিন

যদি গার্লফ্রেন্ডের হৃদয় জয় করতে চান, তবে তার প্রিয় খাবার রান্না করে চমকে দিন। শুধু পুরুষই ভোজনরসিক হয় না, নারীও হয়। আপনি যদি রান্না ভালো করতে না-ও পারেন, তবু চেষ্টা করুন। এখন তো অন্তর্জালের যুগ। সেটা ঘেঁটেই না হয় রান্না করুন।

কঠিন সময়ে প্রেমিকার পাশে থাকুন

প্রত্যেকের জীবনে দুঃসময় আসে। আপনার প্রিয়তমার জীবনেও সেটা ঘটতে পারে। এ সময় তার মন চাইবে, কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিক। আর সেই হাতটি তো প্রেমিক হিসেবে আপনারই। ধরুন, কোনো বিষয়ে আপনার প্রেমিকা চিন্তিত বা সমাধানের উপায় খুঁজছে। এ সময় তাকে কিছু পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করুন। এতে আপনার ওপর তার ভরসা বাড়বে। সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে। নিজের কঠিন সময়ে আপনিও নিশ্চয়ই তাকে পাশে পেতে চাইবেন?

নারীকে সন্তুষ্ট করার এমন অনেক উপায়ের কথাই বলা যায়। কিন্তু আপনাকে আগে প্রেমিকার মনপড়া জানতে হবে। এতে আপনাদের বন্ধন আরও দৃঢ় হবে। শেষতক সুখী হবেন দুজনই।


আরও খবর

রাশিফল: কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা?

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩

রাশিফল: দিনটি আজ কেমন যাবে!

মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর