Logo
শিরোনাম

হজমের সমস্যায় আসন ও ডায়েট

প্রকাশিত:সোমবার ১১ অক্টোবর ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | ৩৪৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বাঙালির হজমের সমস্যা নতুন নয়। ভাজা-পোড়া-ভর্তা-ঝাল-ঝোল-অম্বলে অভ্যস্ত বাঙালির পেট ও হজমের সমস্যা চিরকালীন। কিন্তু স্বাস্থ্য সচেতনতার যুগে দৈনন্দিন জীবনে অতিরিক্ত তেলমশলা অনেকেই এড়িয়ে চলেন। তা হলে কেন এ ধরনের সমস্যা?

আসলে গলদটা গোড়াতেই। স্পষ্ট করে বললে, অনিয়মিত খাওয়াদাওয়ার ফলে তৈরি হয় হজমের সমস্যা। আবার এই সমস্যা দুরকমের ইনডাইজেশন এবং ম্যালঅ্যাবজ়র্পশন। অতিরিক্ত খেলে এবং তা হজম করতে না পারলেই বদহজম হয়। আবার ম্যালঅ্যাবজ়র্পশনে গৃহীত খাদ্যের অংশ শরীর নিতেই পারে না। অর্থাৎ যা খাওয়া হচ্ছে, তা-ই শরীর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে।

যাঁরা হজমের সমস্যায় ওষুধের উপরে নির্ভরশীল, ক্রমশ তাঁদের সমস্যা পরিণত হয় ক্রনিকে। চিকিৎসক, ডায়াটিশিয়ানদের মতে, জীবনযাপনের অনিয়মিত ধারা বদলাতে পারলে সমস্যার সুরাহা হয়। আবার ঘরোয়া ব্যায়ামের নিয়মিত অভ্যেস শরীরকে সুস্থ করে তুলতে পারে।

সুস্থ জীবনযাপন করতে গেলে শরীর ভাল রাখা জরুরি। শরীর যতটা সচল থাকবে, ততটাই ভাল। যোগ বিশেষজ্ঞ দীপেন সেনগুপ্ত বলছেন, ‘‘আসন বা ব্যায়াম মাত্র এক দিনেই সমস্যা সারিয়ে ফেলে, এমনটা নয়। আসন আসলে অভ্যেস। রোজ নিয়ম মেনে করা জরুরি। প্রাথমিক ভাবে হয়তো এর ফল বোঝা যাবে না। কিন্তু রোজ করতে থাকলে আসন করার ফল পাওয়া যাবেই।’’ রইল এমন আসন, যা পেটের সমস্যা কমায়।

প্রাণায়াম: যাঁরা ব্যায়ামে অভ্যস্ত এবং যাঁরা একেবারেই আসন করেন না, তাঁরা সকলেই শুরু করতে পারেন প্রাণায়াম দিয়ে। মাটির উপরে পা মুড়ে বসার সময়ে যে একেবারে পদ্মাসনেই বসতে হবে, তা বাধ্যতামূলক নয়। যে ভাবে বসলে আরাম পাবেন, সেই ভাবেই বসুন। তবে শিরদাঁড়া থাকবে টানটান। শিরদাঁড়া, ঘাড়, মাথা সোজা করে বসে চোখ বুজে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে হবে জোরে জোরে। ১০-১৫ বার শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার প্রক্রিয়া চালাতে হবে। এটি প্রথম সপ্তাহে দশ বার করতে পারেন। দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ১৫ বার অবধি করা যায়। এই প্রাণায়াম শরীরের প্রত্যঙ্গে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। কনস্টিপেশন, ডায়ারিয়া, গ্যাসট্রিক, বদহজম, পেটব্যথাও সারায়।

ভুজঙ্গাসন: মেঝেয় টানটান হয়ে পেটের উপরে শুয়ে, হাতের তালুতে চাপ দিয়ে আস্তে আস্তে কাঁধ দুটো তুলতে হবে। পায়ের গোড়ালি থাকবে জোড়া। শ্বাস-প্রশ্বাস থাকবে স্বাভাবিক। এটি করতে পারেন দিনে চার বার পর্যন্ত।

বজ্রাসন: হাঁটু মুড়ে পায়ের উপরে বসতে হবে। হাত দুটি রাখতে হবে হাঁটুর উপরে। মেরুদণ্ড থাকবে সোজা। দশ থেকে পনেরো অবধি গুনে বিশ্রাম নিতে হবে। এ ভাবে দিনে চার বার পর্যন্ত করা যেতে পারে বজ্রাসন।

পবনমুক্তাসন: মাটিতে টানটান হয়ে শুয়ে একটি পা তুলতে হবে। হাঁটু মুড়ে তা নিয়ে আসতে হবে বুকের উপরে। ব্যালান্স রাখার জন্য দুহাত দিয়ে হাঁটু চেপে ধরতে হবে। আট থেকে দশ বার গুনে আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে হবে। দুটি পায়েই করতে হবে এই আসন। দিনে মোট ছ-আট বার করা যায়।

উপবিষ্ট কোণাসন: মাটিতে সোজা হয়ে বসে দুপা ছড়িয়ে দিতে হবে কোনাকুনি। দুপায়ের পাতা ধরতে হবে দুহাত দিয়ে। পা ধরতে গেলে নিচু হতে হবে। আট থেকে দশ গোনা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ফিরতে হবে স্বাভাবিক অবস্থায়। দিনে ছ-আট বার করতে পারেন।

শবাসন: মাটিতে টানটান হয়ে শুয়ে হাত ও পা ছড়িয়ে দিতে হবে। হাতের তালু মেঝের উপরে রাখা থাকবে। তিন-চার সেকেন্ড চোখ বুজে থাকার পরে চোখ খুলতে হবে। তিন চার সেকেন্ড পরে আবার বন্ধ করতে হবে। প্রত্যেক আসনের পরে শবাসন করা জরুরি। আসন করার সময়ে বেড়ে যাওয়া হৃদ্‌স্পন্দন স্বাভাবিক হয়, স্ট্রেস কমে, মাথা ঝিমঝিম দূর হয়।

ধীরে ধীরে করতে পারেন কুম্ভীরাসন, গোমুখাসন ইত্যাদি।


আরও খবর

রাশিফল: কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা?

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩

রাশিফল: দিনটি আজ কেমন যাবে!

মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর