Logo
শিরোনাম

কি কি রয়েছে অ্যামাজন মালিকে’র সখের তালিকায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | ১৬২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

অনলাইন কেনাকাটার সংস্থা অ্যামাজনের মালিক শৌখিন মানুষ। শখ মেটাতে দামি জিনিস কেনায় জুড়ি নেই তাঁর। তবে শখগুলি বেশ অদ্ভুত। কোটি কোটি টাকা খরচ করে ভাঙা সব জিনিস কিনে মাঝে মধ্যেই তাক লাগিয়ে দেন তিনি।

নাম জেফ বেজোস। ২০২২ সালের হিসেবে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৮ হাজার ৩৮০ কোটি আমেরিকান ডলার। বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি জেফ। জীবন যাপনও করেন অত্যন্ত বিলাসবহুল ভাবে।

তবে জেফের বিলাসের সংজ্ঞা একটু আলাদা, তাতে বাহুল্যের চেয়ে বিরলতার ভাগ একটু বেশি। সোজা কথায় দাম দিয়ে অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা এমন জিনিস কেনেন, যা সচরাচর চোখে পড়ে না। তেমনই কিছু দামি আর বিরল আটটি জিনিসের তালিকা রইল।

প্রাইভেট জেটপ্লেন: জেফ চলাফেরা করেন প্রাইভেট জেটে। আমেরিকা থেকে ইউরোপ যাতায়াত চলতেই থাকে তাঁর। জেফের কাছে রয়েছে বিশ্বের অন্যতম দ্রুতগতি জেটপ্লেন। নাম জি-৬৫০ইআর। দাম সাড়ে ছকোটি আমেরিকান ডলার।

মিউজিয়াম বাড়ি: আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে থাকার জন্য একটি বাড়ি কিনেছেন জেফ। তবে তাকে শুধু বাড়ি বললে কমিয়ে বলা হয়। এককালে পোশাক এবং কাপড়ের জাদুঘর ছিল বাড়িটি। সেটিই কিনে নতুন করে সাজিয়েছেন জেফ। ভিতরে রয়েছে ১১টি শয়নঘর, ২৫টি স্নানঘর, পাঁচটি বসার ঘর এবং দুটি লিফ্ট। বাড়িটির দাম প্রায় আড়াই কোটি আমেরিকান ডলার।

প্রাসাদ: নিউ ইয়র্কের বৈগ্রহিক বহুতল ২১২ ফিফ্থ অ্যাভিনিউয়ে বাড়ি বেজোসের। ওই বহুতলে মোট ১১.২ কোটি আমেরিকান ডলারের সম্পত্তি রয়েছে তাঁর। ওই বহুতলে পেন্ট হাউস থেকে শুরু করে ফিটনেস রুম, গল্ফ খেলার জায়গা, আলাদা গেম খেলার ঘর, সিনেমা দেখার ছোট খাট হলঘর সবই রয়েছে। প্রাসাদের মতোই তার সাজ সজ্জা।

হলিউডে বাড়ি: লস অ্যাঞ্জলেসের বেভারলি হিলসে থাকেন হলিউডের বড় বড় তারকারা। তাঁদেরই প্রতিবেশী বেজোস। প্রায় সাড়ে ৯ একর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত সবুজে ঘেরা এলাকায় মাঝামাঝি বেজোসের বাড়ি। ১৬.৫ কোটি আমেরিকান ডলার দিয়ে কিনে নিয়েছেন গোটা একখানি এস্টেট।

সুপার ইয়ট: বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রমোদতরী বা সুপার ইয়টের মালিক জেফ। নাম ওয়াই ৭২১। দৈর্ঘ্য ৪১৭ ফুট। ২০১৮ সালে এটি তৈরি করার কাজ শুরু করতে বলেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা। এখন তার কাজ শেষ পর্যায়ে। দাম ৫০ কোটি আমেরিকান ডলার।

রোবট কুকুর: পোষ্য আছে জেফের। তবে সাধারণ চারপেয়ে লোমশ সঙ্গী নয়। তিনি রোবট কুকুর পোষেন। জেফের যান্ত্রিক চারপেয়ের নাম স্পট। দাম সাড়ে ৭৪ হাজার ডলার। স্পট ১৪ কেজি ওজনের জিনিসপত্র বইতে পারে। দরজা খুলতে পারে। এমনকি তার মালিকের জন্য পানীয়ও এনে দিতে পারে।

হ্রদের বাড়ি: ওয়াশিংটনের মেদিনা হ্রদের পারে দু হেক্টর জমির উপর একটি বাড়ির মালিক বেজোস। ওই বাড়ির লাগোয়া একটি হাউসবোটও রয়েছে। সব মিলিয়ে দাম প্রায় ১২ কোটি ডলার।

দৈত্য ঘড়ি: দৈত্যাকৃতি ঘড়ি বানাচ্ছেন বেজোস। উচ্চতা প্রায় ৫০০ ফুট। দেড়খানা স্ট্যাচু অফ লিবার্টিকে উপর উপর রেখে দিলে যে দৈর্ঘ্য হবে তার চেয়ে সামান্য বেশি। পশ্চিম টেক্সাসের পাহাড়ি ঘড়িটি বানানোর জন্য প্রায় সাড়ে চার কোটি ডলার খরচ করছেন বেজোস। কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। বেজোস জানিয়েছেন, এই ঘড়ি এমন ভাবে তৈরি করা হচ্ছে যা ১০ হাজার বছর চলবে।

নিজের গ্যারাজে অনলাইন বিকিকিনির বাজার খুলেছিলেন বেজোস। সেখান থেকে অ্যামাজন এখন গোটা বিশ্বের ই-বাণিজ্যের অন্যতম মাধ্যম। বেজোস শৌখিন মানুষ। তবে তাঁর শখ মেটানোর সংস্থান ঘাম ঝরানো পরিশ্রম থেকে নিজেই করেছেন তিনি।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর