Logo
শিরোনাম

পায়ের যত্নের সঠিক উপায়

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পঞ্চাষোর্ধরা প্রায়ই পায়ের জয়েন্টের ব্যথা বা পা ফোলার অভিযোগ করে থাকেন। এর সঙ্গে পা লাল হয়ে যাওয়া বা এর সঙ্গে ত্বকে কালো স্পট হয়। কখনো পায়ের ঘা বা ক্ষত সহজে না শুকানো ও পায়ের শিরা নীলও হয়ে যায়। এমন হলে আমরা এটিকে শুধু পায়ের সমস্যা বলে মনে করি এবং বয়স্কদের জন্য এটি স্বাভাবিক বলে ধরে নেই। তবে অল্প বয়সেও কিন্তু এমন সমস্যা হতে পারে।

পঞ্চাষোর্ধরা প্রায়ই পায়ের জয়েন্টের ব্যথা বা পা ফোলার অভিযোগ করে থাকেন। এর সঙ্গে পা লাল হয়ে যাওয়া বা এর সঙ্গে ত্বকে কালো স্পট হয়। কখনো পায়ের ঘা বা ক্ষত সহজে না শুকানো ও পায়ের শিরা নীলও হয়ে যায়। এমন হলে আমরা এটিকে শুধু পায়ের সমস্যা বলে মনে করি এবং বয়স্কদের জন্য এটি স্বাভাবিক বলে ধরে নেই। তবে অল্প বয়সেও কিন্তু এমন সমস্যা হতে পারে।

পায়ের স্বাস্থ্যের শত্রু কারা

প্রধান শত্রু হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণ হাঁটা বা ব্যায়াম না করা। যারা দীর্ঘক্ষণ ও দীর্ঘদিন ধরে চেয়ার বা পিড়িতে বসে কাজ করেন তাদের জীবনের কোনো এক সময় ওপরের লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়। যারা স্থূলকায় বা যাদের দীর্ঘদিনের অনিয়ন্ত্রিত রক্তের সুগার আছে তাদের এ সমস্যা পাশাপাশি পায়ে জ্বালা-পোড়া বা বিদ্যুৎ চমকানোর মতো উপসর্গ প্রকাশ পায়। পায়ের স্বাস্থ্যের আরেকটি ঝুঁকি উপাদান হচ্ছে যারা ধূমপান বা অ্যালকোহল সেবন করেন। আমাদের মতো দেশে ফাইলেরিয়া বা গোদ রোগেও এ সমস্যা হয়।

পায়ের সুস্বাস্থ্য কী প্রয়োজন

ধমনির মাধ্যমে হার্ট থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ রক্ত পায়ে প্রবাহিত হয় বলে আমরা স্বাচ্ছন্দ্যে হাঁটতে পারি এবং পায়ের যে কোনো ক্ষত বা ঘা হওয়া থেকে দূরে থাকি। এ ধমনিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে অনিয়ন্ত্রিত রক্তের সুগার ও ধূমপান।

পক্ষান্তরে দূষিত রক্ত শিরা দিয়ে পা থেকে ফুসফুসে যায়। এ রক্ত ঠিকমতো প্রবাহিত হলে পা ফোলে না বা পায়ে লাল বা কালো স্পট তৈরি হয় না। শুয়ে-বসে থাকা বা পর্যাপ্ত পরিমাণে হাঁটাচলা বা ব্যায়াম না করলে এবং শারীরিক ওজন বেশি হলে এ শিরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

লসিকা নালি থেকে রস যা লিম্ফ নামে পরিচিত তা পা থেকে হার্টে যায়। কোনো কারণে এ নালি ব্লক হয়ে গেলে পা ফুলে যায়। শুরুতেই এর চিকিৎসা না করালে পা ফুলে যায়। পাকস্থলী ও অন্ত্রের ক্যান্সার এবং এক ধরনের মশার কারণেও এ লসিকা নালি ব্লক হয়ে যেতে পারে। পায়ের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখেত এ ধমনি, শিরা ও লসিকা নালির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একজন ভাসকুলার বা রক্তনালির সার্জন পায়ের এসব সমস্যা বুঝতেও চিকিৎসা দক্ষতা রাখে।

করণীয়

* প্রতিদিন দুঘণ্টা হাঁটা ও ওজন সুনিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে।

* সূর্যরশ্মির সংস্পর্শে প্রতিদিন ২-৩ ঘণ্টা থাকবেন।

* দীর্ঘসময় ধরে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকবেন না।

* সাঁতার কাটা ও সাইক্লিং পায়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

* পান, জর্দা, জাফরানি, গুল, ধূমপান থেকে বিরত থাকবেন।

* ডায়াবেটিস সুনিয়ন্ত্রণে রাখবেন এবং এ রোগীরা তাদের পায়ের যত্ন নেবেন।

* ডায়াবেটিস রোগীরা পায়ের যে কোনো আঘাত থেকে সতর্ক থাকবেন।

* নরম জুতা মোজাসহ পরিধান করবেন, স্যান্ডেল, স্লিপার পরা থেকে বিরত থাকবেন, ঘরে বা বাইরে খালি পায়ে হাঁটবেন না।

* মশা যেন পায়ে না কামড়ায় সেদিকে সতর্ক থাকবেন। এক্ষেত্রে মশা নাশক স্প্রে বা মশারি ব্যবহার করবেন। এর মাধ্যমে ফাইলেরিয়া রোগ হবে না।

সমস্যা হলে কোথায় যাবেন

পায়ের ত্বকে কালো স্পট, ঘা, নীলচে শিরা কিংবা পা ফুলে গেলে অবিলম্বে একজন ভাসকুলার সার্জন বা রক্তনালি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবেন। তিনি প্রয়োজনে পায়ের কালার ডপলার, এনজিওগ্রাম, ভেনোগ্রাফি, লিম্ফেনজিওগ্রাফি এবং ভেনটিলেশন পারফিউশন স্ক্যান করবেন।

লেখক : সিনিয়র কনসালট্যান্ট, ভাসকুলার ও কাডিওথোরাসিক বিভাগ, অ্যাপোলো হাসপাতাল, নিউ দিল্লি।

নিউজ ট্যাগ: পায়ের যত্ন

আরও খবর

রাশিফল: কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা?

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩

রাশিফল: দিনটি আজ কেমন যাবে!

মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর