Logo
শিরোনাম

যে ৭ খাবারের সংমিশ্রণ দ্রুত ওজন কমায়

প্রকাশিত:সোমবার ১৪ জুন ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | ১৪৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার বিভিন্ন পন্থা রয়েছে। খাবার খেয়েও ওজন কমানো যায়। তাই যখন শরীরের মেদ ঝেড়ে ফেলতে চাইবেন, তখন বিশেষ কিছু খাদ্য উপাদান বেছে নিতে হবে।

কোনো নির্দিষ্ট খাবার ওজন কমাতে সাহায্য করে এটি অনেকটাই ভুল ধারণা। মজার তথ্য হচ্ছে প্রায় সব খাবারেই ওজন কমানোর জন্য উপকারী উপাদান থাকে। একাধিক খাবারের মিশ্রণে দ্রুত ওজন কমতে পারে। কিছু খাবারের মিশ্রণ বাড়াতে পারে খাবারের তৃপ্তি ও দ্রুত বার্ন করতে পারে ক্যালোরি।

১. ভাত ও মসুর ডাল

আমরা সবাই বাড়িতে ডাল-ভাত খেয়ে থাকি। কিন্তু এটি আমাদের অনেকেরই জানা নেই যে অতিপরিচিত এ খাদ্য মিশ্রণটি ওজন কমাতেও সহায়তা করে।  যদিও মসুর ডাল প্রোটিনসমৃদ্ধ এবং এটি তৃপ্তি অর্জনে সহায়তা করে। কিন্তু এর সঙ্গে চাল যোগ করা হলে তা একটি ভালো শক্তি-সরবরাহকারী কার্ব উত্স তৈরি করতে পারে। প্রতিদিন এটি খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

২. ওটসের সঙ্গে বাদাম ও বীজের মিশ্রণ

ওটস মিল হচ্ছে ওজন হ্রাসকারী খাবারগুলোর মাঝে সর্বোত্তম। তবে ওটস মিলটি সঠিক উপায়ে ও মানসম্পন্ন উপাদানের খাওয়া ও চিনি ছাড়া গ্রহণ করলে তা আরও বেশি কার্যকরী। এর সঙ্গে আপনি ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বাদাম ও বীজ যেমন, বাদাম, আখরোট, চিয়া বীজ যুক্ত করা যেতে পারে।

৩. গ্রিন টি ও লেবু

গ্রিন টি হচ্ছে ক্যাটচিন এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এক পানীয়। এটি আপনাকে উত্সাহিত করার জন্য একটি ভালো ডিটক্সাইফায়ার এবং কম ক্যালোরিযুক্ত পানীয় হতে পারে। দিনে ৩-৪ কাপ গ্রিন টি আপনার রক্তচাপকে স্থিতিশীল করতে ও ওজন কমাতে আশ্চর্যভাবে কাজ করতে পারে। সঙ্গে লেবুর রস যোগ করে নিলে এর পুষ্টিগুলো আরও বাড়াতে এবং আরও স্বাদ তৈরি করতে সহায়তা করে।

৪. পনির ও মুরগি মাংসের সঙ্গে শাকসবজি

প্রতিদিনের খাবারে স্বাস্থ্যকর শাকসবজি রাখা কেবল গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং এটি ওজন কমানোর জন্যও দুর্দান্ত। তবে শাকসবজির সঙ্গে কোনো পুষ্টি সমৃদ্ধ প্রোটিনযুক্ত খাবার যেমন, পনির, মুরগি রাখতে হবে। এটি হবে একটি পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি একটি ওজন হ্রাসকারী দুর্দান্ত খাবারের মিশ্রণ।

৫. কফির সঙ্গে দারুচিনি

কফি হচ্ছে লো-ক্যালোরি যুক্ত অন্যতম জনপ্রিয় একটি পানীয়। তবে এ পানীয়টি চিনি ছাড়া খেলে উপকার পাওয়া যায় বেশি। চিনির বিকল্প হিসেবে এর সঙ্গে দারুচিনির টুকরো মিশিয়ে খেলে তা অনেক ভালো কাজে দেয়। এটির মিশ্রণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হয় এবং এতে প্রদাহ-হ্রাসকারী বৈশিষ্ট্য থাকে, যা ওজন কমাতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

৬. আলুর সঙ্গে গোলমরিচ

আলু একটি শর্করাযুক্ত খাবার হওয়ায় তা মোটা হতে সাহায্য করে এ কথাটি সম্পূর্ণ ঠিক নয়। আপনি জেনে অবাক হবেন যে, ওটস মিল বা বাদামি চালের চেয়েও আলু বেশি ফাইবার সমৃদ্ধ। গোলমরিচের সিজনিংয়ের সঙ্গে আলু আপনার ওজন হ্রাস মিশনেও গতি বাড়াতে পারে।  গোলমরিচে একটি অপরিহার্য এক্সট্রাক্ট, পাইপেরিন থাকায় তা কোলেস্টেরল কমায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৭. নারিকেল তেলের সঙ্গে ডিম

ডিম হচ্ছে অন্যতম ওজন হ্রাসকারী খাবার এবং একই সঙ্গে এতে থাকে প্রোটিন, ওমেগা এবং বিভিন্ন মাল্টিভিটামিন। শরীরের অতিরিক্ত চর্বি নিয়ে চিন্তিত থাকলে আপনি নারিকেল তেলে ডিম প্রস্তুত করে খেতে পারেন। নারিকেল তেলে এমসিটি থাকে (মাঝারি চেইন ট্রাইগ্লিসারাইডস), যা কোলেস্টেরল বৃদ্ধি রোধ করে এবং আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্য কমাতে সাহায্য করে।

নিউজ ট্যাগ: দ্রুত ওজন কমায়

আরও খবর

রাশিফল: কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা?

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩

রাশিফল: দিনটি আজ কেমন যাবে!

মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর