Logo
শিরোনাম

যথাসময়ে বন্ধ হচ্ছে বিপণিবিতান

প্রকাশিত:বুধবার ২২ জুন 20২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ১২০০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয় করতে ২০ জুন (সোমবার) রাত ৮টার পর থেকে সারাদেশে দোকানপাট এবং বিপণিবিতান বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। সে নির্দেশনা অনেকটাই মেনে চলছে রাজধানীর বড় শপিংমলগুলো। তবে পাড়া-মহল্লার অধিকাংশ দোকানপাট যথাসময়ে বন্ধ হচ্ছে না। রবিবার (১৯ জুন) সচিবালয়ে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর সম্মেলন কক্ষে সংশ্লিষ্টদের উপস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় রাত ৮টার পর দোকানপাট ও শপিংমল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে ঈদুল আজহা উপলক্ষে ১ জুলাই থেকে ১০ জুলাই রাত ১০টা পর্যন্ত এই নিয়ম শিথিল করার অনুরোধ জানান ব্যবসায়ীরা।

এর আগে, গত ১৬ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকের সই করা এক চিঠিতে রাত ৮টার পর সারাদেশে দোকান, শপিংমল, মার্কেট, বিপণিবিতান ও কাঁচাবাজার খোলা না রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে এ নির্দেশনার যথাযথ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের চিঠি দেয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। ওই চিঠিতে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী জ্বালানির অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধিজনিত বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের নিমিত্তে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী সানুগ্রহ নির্দেশনা দিয়েছেন।

সরেজমিনে রাজধানীর বড় শপিংমলগুলোকে এ নির্দেশনার যথাযথ বাস্তবায়ন করতে দেখা গেছে। মঙ্গলবার (২১ জুন) রাত ৮টায় গুলশান-১ নম্বর গোল চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, গুলশান শপিং কমপ্লেক্সে রাত ৮টা বাজতেই দোকানপাট বন্ধ শুরু হয়। ১০ মিনিট পর ছয় তলা মার্কেটটির প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দেন নিরাপত্তা কর্মীরা। তবে এ সময় মার্কেটের নিচতলায় ফটোকপি, ফার্মেসি ও খাবার হোটেল খোলা রাখতে দেখা গেছে। এসব দোকানে যাতায়াতের জন্য উত্তর পাশে একটি ফটক খোলা রাখা হয়েছে। এই ফটক দিয়ে মার্কেটের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় সব দোকান বন্ধ পাওয়া গেছে। দ্বিতীয় তলায় ফার্নিচারের দুটি দোকান খোলা থাকলেও ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাউকে দেখা যায়নি। গুলশান শপিং কমপ্লেক্সের নিরাপত্তা কর্মী জামাল হোসেন বলেন, রাত ৮টার পর সরকার যেসব দোকান বন্ধ রাখতে বলেছে, সেগুলো গত দুদিন ধরে নির্ধারিত সময়ই বন্ধ করছেন মালিকরা। আর যেসব দোকান তালিকায় নেই, সেগুলো রাত ১০টা বা তারপরও খোলা থাকে।

গুলশান শপিং কমপ্লেক্সের পশ্চিম পাশে ডিএনসিসি সুপার মার্কেট। রাত ৮টা ২০ মিনিটে মার্কেটের সামনে গিয়ে দেখা যায়, সেখানের সব দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এ সময় মালিকদের দোকান বন্ধ করে বাসায় যেতে দেখা যায়। ডিএনসিসি মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় সিরামিকের দোকানের ব্যবস্থাপক কামাল বলেন, সরকারের নির্দেশনার পর মার্কেট কর্তৃপক্ষ ৮টার সময় দোকানপাট বন্ধ করতে বলেছেন। গত দুদিন ধরে সেই নির্দেশনা মেনে চলছেন দোকানিরা।

তবে রাত পৌনে ৯টায় রাজধানীর মহাখালী ওয়ারলেস এলাকায় ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। এখানে যেসব দোকান বন্ধ থাকার কথা তার সবকটি খোলা রয়েছে। বিশেষ করে টেইলারিং, সিরামিক ও মুদি দোকানগুলো এ সময় খোলা ছিল। এখানের সেঞ্চুরি টেইলার্সের মালিক রায়হান বলেন, রাত ৮টার পর শপিংমল বন্ধের কথা শুনেছি। মহল্লার ভেতর ছোটোখাটো দোকান বন্ধ করার বিষয়ে কিছু জানি না।

এদিকে, সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় রাজধানীর নিউমার্কেট ও এর আশেপাশের সব মার্কেট  মঙ্গলবার বন্ধ ছিলো ৷ তবে এসব মার্কেটের সামনে রাস্তার পাশের কিছু দোকান খোলা ছিল। অবশ্য রাত ৮ টার পরই এসব দোকান বন্ধ করতে দেখা যায়। কিছু দোকানে ক্রেতা থাকায় সেগুলো কিছুটা দেরিতে বন্ধ করতে দেখা গেছে। তবে আজিজ সুপার মার্কেটের খাবার ও ওষুধের দোকান ছাড়া প্রায় সব দোকান বন্ধ ছিল। আবার শাহবাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিচে ব্যাগের দোকান রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা দেখা গেছে।

রাত ৯টার দিকে পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডে গিয়ে দেখা যায়, এখানের প্রায় অধিকাংশ দোকান খোলা রয়েছে। নাজিমুদ্দিন রোডের ইলেকট্রিক দোকানি মো. সুমন মিয়া বলেন, শুনেছি রাত ৮টার পর দোকান বন্ধ রাখবে। কিন্তু আমাদের তো গলি এলাকা, তাই এখনো বন্ধ করিনি। খুলে রেখেছি, বেচাকেনা হবে এই আশায়।

অন্যদিকে, গুলিস্তান এলাকায় জুতার সবচেয়ে বড় পাইকারি মার্কেট ঢাকা ট্রেড সেন্টার দক্ষিণ। এই মার্কেটসহ আশেপাশের সবকটি মার্কেট রাত ৮টার দিকে বন্ধ হয়েছে বলে জানা গেছে। জানতে চাইলে ঢাকা ট্রেড সেন্টার দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম বলেন, সরকারি নির্ধারিত সময় অনুযায়ী আমরা মার্কেট খুলছি ও বন্ধ করছি। তবে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাত ১০টা পর্যন্ত দোকানপাট খোলা রাখার অনুমতি দিলে ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন।

এদিকে, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, হাসপাতাল, রেলস্টেশন, বাসস্টেশন, বিমানবন্দর, হোটেল, নাপিত, ওষুধের দোকান, সিনেমা, থিয়েটার, ক্লাব, মিষ্টি ও ফুলের দোকান, ওয়াসা, বিদ্যুৎ ও গ্যাস অফিসসহ অন্যান্য জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এই নিয়মের বাইরে থাকবে। এর বাইরে যেসব দোকানপাট খোলা থাকবে, সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: বিপণিবিতান

আরও খবর

আঙ্গুল ফোটানো কি খারাপ?

শনিবার ০২ জুলাই 2০২2




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর