Logo
শিরোনাম

আজকের তরুণরাই উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দেবে: জয়

প্রকাশিত:শনিবার ১২ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | ৯১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড পে‌য়ে‌ছেন দেশের ১০ ব্যক্তি ও সংগঠন।

শনিবার (১২ নভেম্বর) বি‌কে‌লে সাভারের শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটে তোমার জয়ে বাংলার জয় স্লোগানে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরষ্কার তুল দেন সিআরআই এর চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রীর আই‌সি‌টি উপ‌দেষ্টা সজীব ওয়াজেদ।

সজীব ওয়া‌জেদ ব‌লেন, মেধা ও পরিশ্রমের সমন্বয়ে আজকের তরুণরাই ভবিষ‌্যতের উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দেবেন, ‌দেশ‌কে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। আত্মবিশ্বাস, দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার চেতনা থাকলে নিজের দেশের জন্য সবকিছু করা সম্ভব।এবছর দশটি সংগঠনকে জয় বাংলা ইউথ অ্যাওয়ার্ড ও দুজনকে আজীবন সম্মাননা জানিয়েছে ইয়াং বাংলা।অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব‌্য রা‌খেন সিআরআই এর ট্রা‌স্টি এবং বিদ‌্যুৎ, জ্বালা‌নি ও খ‌নিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হা‌মিদ।

এই অ্যাওয়ার্ড অর্জনকে স্বপ্ন যাত্রার শুরু হিসেবেই দেখছে বিজয়ীরা। আন্তর্জাতিক পুরষ্কার লাভ করা বেশ কিছু সংগঠক জানিয়েছে, জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অর্জন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃতি অর্জনে রেখেছে বড় ভূমিকা।

২০২০ সালে ‍‍`শিশুদের নোবেল‍‍` খ্যাত আন্তর্জাতিক শিশু শান্তি পুরস্কার লাভ করেছেন সাদাত রহমান। এই পুরস্কার জয়ের পেছনে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অর্জনকে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে তিনি বলেন, মফস্বল এলাকায় থেকে জেলা উপজেলা পর্যায়ে সামাজিক সংগঠন করলে খুব কম মানুষই সেটাকে উৎসাহিত করে। অনেকে পাগলামি বলেও অভিহিত করে। যখন নড়াইলে কাজ করি একই অবস্থা হয়েছিল আমার ক্ষেত্রে।

কিন্তু ২০১৮ সালে যখন আমি জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড পেলাম, এরপর থেকে জেলা প্রশাসক, এসপি সবাই একটা মূল্যায়ন করতে শুরু করে। তারাও আমাদের কথা শুনতে চায়। আমরা যারা কাজ করি। আমরা তো আসলে অ্যাওয়ার্ডের জন্য কাজ করি না। আমাদের নিজেদের ভালো লাগা থেকে। অ্যাওয়ার্ড পেলে আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের মূল্যায়ন করা হচ্ছে।

যারা রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন, পলিসি মেকিং করছেন তারা মূল্যায়ন করছেন। আমাদের সহকর্মীরা শুধু এলাকা নয় সারা দেশ নিয়ে স্বপ্ন দেখছে। যেনো সবখানে কাজ করা যায়। স্বীকৃতি পেলে সেটা জেলা, বিভাগ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে সহায়তা করে।

২০১৭ সালে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড জয় করা বরিশাল ইয়ুথ সোসাইটির (বিওয়াইএস) প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক ফায়েজুদ্দিন বেলাল (ফায়েজ বেলাল) ব্রিটিশ রাজপরিবার থেকে সম্মানজনক ডায়ানা অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অর্জন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমার ব্যক্তিগত জায়গা থেকে বলবো, এটা দেশের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরষ্কার। যেখান থেকে আমাকে তুলে ধরতে পেরেছি।

অন্যদের কাছেও আমার পরিচয় তুলে ধরা সম্ভব হয়েছে এই অ্যাওয়ার্ড লাভের মাধ্যমে। আমাদের সমাজে যেসব তরুণরা কাজ করছেন, জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড তাদেরকে তুলে ধরছে, পরিচিত করাচ্ছে। সাধারণত আমরা যেসব পুরষ্কার দেখি, তাতে শহরের লোকজনকে তুলে ধরা হয়। কিন্তু জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড একেবারেই আলাদা। সেখানে বরিশাল, রংপুরের মত প্রান্তিক অঞ্চলের তরুণদেরও তুলে ধরা হয়েছে। এই অ্যাওয়ার্ড একটা অনুপ্রেরণা।

এই অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমেই আমি বিশ্ব জুড়ে পরিচিতি পেয়েছি। বিবিসিতেও আজকে ইন্টারভিউ দিলাম। সেখানে বলেছি জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড না হলে হয়তো আমরা এমন বিস্তৃতভাবে কাজ করতে পারতাম না। তারা অনেকের সঙ্গে যুক্ত করে দিচ্ছে। এটা সম্ভব হচ্ছে ইয়াং বাংলার জন্য। এ জন্য ছোট বা বড় যে কাজ হোক। এখানে আবেদন করা উচিত। কারণ এখানে পুরস্কার পেলে সেটা আরও বড় ভাবে কাজ করতে সহায়তা করবে।

তিনি আরও বলেন, ইয়াং বাংলার মত একটি প্লাটফর্মকে আমি পেয়েছি জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অর্জনের মাধ্যমে। বাংলাদেশে তরুণদের সবচাইতে বড় এই প্লাটফর্মের কারণেই দেশজুড়ে আমি কাজ করতে পেরেছি। যে কোন সংগঠনের জন্য এটি অনেক বড় একটি সুযোগ।

সমাজ সংস্কার ও নারীর ক্ষমতায়নের পক্ষে কাজ করার স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২০ সালে ফোর্বস ম্যাগাজিনের ৩০ বছর বা তার কম বয়সী সামাজিক উদ্যোক্তাদের এশিয়ার সেরা ৩০ জনের তালিকায় স্থান পান আমাল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ইসরাত করিম ইভা। ২০২১ সালে তিনি অর্জন করেন জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড। এটি তার ক্যারিয়ারের সবচাইতে বড় অর্জন বলে মনে করেন ইসরাত ইভা। তিনি বলেন, বিদেশে অনেক অর্জন রয়েছে। কিন্তু এটি নিজ দেশের স্বীকৃতি অর্জন।

নিশ্চিতভাবেই এটি বড় বিষয়। জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো, এটি কোন ব্যক্তিকে প্রদান করা হয় না। একটি সংগঠনকে দেয়া হয়। অর্থাৎ ব্যক্তি কেন্দ্রিক নয়, প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হচ্ছে। আমি হয়ত আমার প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকবো না, অন্য কেউ দায়িত্ব নেবে। কিন্তু এটি প্রতিষ্ঠানকে স্বীকৃতি প্রদান করছে। একা কিছু করার সম্ভব নয়। এই পুরষ্কার সংগঠনের সবাইকে দেয়া হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের সবচেয়ে বড় দিক হলো, আপনি যেখানকারই হোন না কেনো। আপনার কাজের মূল্যায়ন হচ্ছে। আমাদের ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। আমরা এখন চেষ্টা করছি আরও কাজ করার, মানুষের পাশে থাকার। এটি একটি অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর