Logo
শিরোনাম

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শক্তিশালী বিক্রি জেঅ্যান্ডজের

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | ৭৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুলাই) শক্তিশালী বিক্রির দেখা পেয়েছে জনসন অ্যান্ড জনসন (জেঅ্যান্ডজে)। সংস্থাটির ক্যান্সারের চিকিৎসার দরজালেক্স এবং অন্য মূল ওষুধের বিক্রি প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। তবে মুদ্রার বিনিময় হারে অস্থিতিশীলতার কারণে পুরো ২০২২ সালে পূর্বাভাস পূরণ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছে মার্কিন ওষুধ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। ডলারের বিপরীতে অন্য মুদ্রার বিনিময় হার কমে যাওয়ার বিষয়টি উদ্ধৃত করে এপ্রিলে আয়ের পূর্বাভাস কমিয়ে এনেছিল জেঅ্যান্ডজে। সম্প্রতি সংস্থাটি পুনরায় পূর্বাভাস সংশোধন করেছে। প্রতিষ্ঠানটির নতুন আয়ের অনুমান অর্থনীতিবিদদের প্রত্যাশার চেয়েও কম।

জেঅ্যান্ডজের মোট আয়ের প্রায় অর্ধেক আসে যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে থেকে। ডলারের বিপরীতে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারে পতনের কারণে দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১৫০ কোটি ডলার হারিয়েছে সংস্থাটি। কয়েক দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো ডলার ইউরোর কাছাকাছি পৌঁছেছে। এটি দেশের বাইরে ব্যবসা করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর বিক্রিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। কারণ দেশগুলো থেকে আসা আয়কে ডলারে রূপান্তরিত করতে হচ্ছে। এতে শক্তিশালী ডলারের কারণে সেই আয় কমে যাচ্ছে। এপ্রিল-জুন সময়ে ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ডারজালেক্সের বিক্রি ৩৯ শতাংশ বেড়ে প্রায় ২০০ কোটি ডলারে পৌঁছেছে। এ সময়ে সংস্থাটি ৫৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার মূল্যের একক ডোজের কোভিড-১৯ টিকার বিক্রি করেছে। টিকা বিক্রি থেকে এ আয়ের ৪ কোটি ৫০ লাখ এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।

সামগ্রিকভাবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে জেঅ্যান্ডজের মুনাফা ২৩ শতাংশ কমে ৪৮১ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। শেয়ারপ্রতি সামঞ্জস্যপূর্ণ মুনাফা দাঁড়িয়েছে ২ ডলার ৫৯ সেন্টে। এ সময়ে সংস্থাটির মোট আয় ৩ শতাংশ বেড়ে ২ হাজার ৪০২ কোটি ডলারে পৌঁছেছে। শিল্প বিশ্লেষকরা মোট আয় ২ হাজার ৩৭৭ কোটি ডলার এবং শেয়ারপ্রতি ২ ডলার ৫৪ সেন্ট মুনাফার পূর্বাভাস দিয়েছিলেন।


আরও খবর

এলপিজির দাম আরও বাড়ল

বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3