Logo
শিরোনাম

গোলশূন্য ড্রয়ে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ১৪০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিশ্বকাপ নিশ্চিত হয়ে গেছে। তবু যেন এই ম্যাচে তিনটি পয়েন্ট পেতেই মরিয়া ছিল ব্রাজিল। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হচ্ছে দল, এমন ম্যাচে কি জয় ছাড়া অন্য কিছু ভাবা যায়? তার ওপর গেল জুলাইয়ে তাদেরই মাঠে তাদের হারিয়ে কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। সে প্রতিশোধ নেওয়া হয়নি ব্রাজিলের। লিওনেল মেসিদের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ে বাধ্য হতে হয়েছে নেইমারহীন ব্রাজিলকে।

দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর এই লড়াইকে লাতিন আমেরিকায় ডাকায় হয় সুপারক্লাসিকো নামে। তবে এবারের ক্লাসিকোর ক্লাসিক তকমা যেন কিছুটা মলিন হয়েছিল নেইমারের অনুপস্থিতিতে। আগের দিনই চোট পান তিনি। ফলে এই ম্যাচ খেলতে আর্জেন্টিনার মাটিতে পা-ই রাখেননি পিএসজি তারকা। ব্রাজিল থেকে সরাসরি চলে গেছেন প্যারিসে।

নেইমার ছিলেন না; মাঝমাঠে যার সঙ্গে গড়ে ওঠে তার রসায়ন, সেই লুকাস পাকেতাও ছিলেন এদিন তার ছায়া হয়েই। নিষেধাজ্ঞার কারণে ছিলেন না ক্যাসেমিরো, তার বদলে দলে আসা ফ্যাবিনিও ছাপ ফেলতে পারেননি দলের মাঝমাঠে। ব্রাজিলের বলের দখলেও ছাপ পড়েছে বেশ। শুরুর দশ মিনিটে সেলেসাওরা বলের দখলেই ছিল কেবল মিনিট তিনেকের মতো সময়। পরে সেটা কাটিয়ে উঠেছে দলটি, তবে পুরো ম্যাচে বলের দখলে আর্জেন্টিনার আধিপত্যই ছিল বেশি। খেলা শেষে ৫৭ শতাংশ বলের দখল সাক্ষ্য দেয় তারই।

ওদিকে আর্জেন্টিনা নিজেদের চিরচেনা ৪-৩-৩ ছকে বলের দখল উপভোগ করেছে বেশ। চোট মাঝমাঠে ফিরেছেন লিয়ান্দ্রো পারেদেস, মেসিও ফিরেছিলেন শুরুর একাদশে। তবে সুযোগটা পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারেনি আলবিসেলেস্তেরা। ম্যাচের অর্ধেকেরও বেশি সময় বলের দখল নিয়েও যে গোলের দেখা পায়নি দলটি!

তবে ব্রাজিল দলে নেইমার না থাকলেও অন্তত আক্রমণে আর্জেন্টিনার চেয়ে পিছিয়ে ছিল না তিতের দল। আর্জেন্টিনার মতোই ৯টি শট নিয়েছে দলটি, যদিও মেসিদের চেয়ে একটি কম, দুটো শট ছিল লক্ষ্যে। ফাউলের দিক থেকে এ ম্যাচে দুই দলই লড়েছে সমানে সমানে। ২১টি করে ফাউল করেছে ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা। তাতে একটা রেকর্ডও গড়া হয়ে গেছে দল দুটোর, কনমেবল অঞ্চলের চলতি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে এরচেয়ে বেশি ফাউল হয়নি আর কোনো ম্যাচেই।

এ তো গেল কেবল সংখ্যার খেলা, কিন্তু ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার এ দ্বৈরথ তো বিশ্বজোড়া খ্যাতি পেয়েছে ভিন্ন কারণে; দারুণ সুন্দর, আক্রমণাত্মক ফুটবলের কারণে। সে আক্রমণাত্মক ফুটবলটাই যেন দেখা গেল না ম্যাচে। দুই দলই ছিল নিজেদের ছায়া হয়ে।

প্রথমার্ধে বলার মতো আক্রমণ হয়েছে কেবল দুটো। প্রথমটা এলো ব্রাজিলের পক্ষে। মাঝমাঠ থেকে পাকেতার দারুণ এক পাস বক্সের একটু আগে খুঁজে পায় ভিনিসিয়াস জুনিয়রকে। যদিও আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজকে প্রায় একা পেয়ে যাওয়ার পরও বলটা লক্ষ্যেই রাখতে পারেননি রিয়াল মাদ্রিদ ফরোয়ার্ড। বিরতির একটু আগে রদ্রিগো ডি পলের কাছে এসেছিল সুযোগ। তবে ব্রাজিল রক্ষণ সেটা সামলেছে ভালোভাবেই।

বিরতির পরও চিত্রটা বদলায়নি খুব একটা। ব্রাজিল দুটো সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি। প্রথমটা অবশ্য ভাগ্যের ফেরে, মিডফিল্ডার ফ্রেডের বক্সের বাইরে থেকে করা শট ফেরে ক্রসবারে লেগে। ৭০ মিনিটে ভিনিসিয়াস সুযোগ পেলেও তা তুলে দেন গোলরক্ষকের হাতে। আর্জেন্টিনার সুযোগটা এসেছিল ম্যাচের অন্তিম সময়ে। বক্সের একটু বাইরে ডি পলের পাস থেকে মেসির নিচু শটও রুখতে সমস্যা হয়নি ব্রাজিল গোলরক্ষক অ্যালিসনের। এর ফলে গোলহীন ড্রতেই শেষ হয় ম্যাচ।

এই ড্রয়ের ফলে সব মিলিয়ে ২৭ ম্যাচ ধরে অপরাজিত রইলো আর্জেন্টিনা। সবশেষ ২০১৯ সালের কোপা আমেরিকার সেমিফাইনালে এই ব্রাজিলের কাছেই হারে স্ক্যালোনির শিষ্যরা। এরপর থেকেই হারের বিস্বাদ নেয়নি আলবিসেলেস্তেরা। ওদিকে ব্রাজিলও তাদের গোল না হজম করার পণ অক্ষত রাখল, ১৩ ম্যাচ খেলে ১০টিতেই ক্লিনশিট রেখেছে তিতের শিষ্যরা।

এই ড্রয়ের ফলে ১৩ ম্যাচ থেকে ২৯ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার দুইয়ে আছে আর্জেন্টিনা। নিজেদের পরবর্তী ম্যাচে আগামী ২৭ জানুয়ারি চিলির বিপক্ষে খেলবেন মেসিরা। আর ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপ নিশ্চিত করে ফেলা ব্রাজিল সেদিন খেলবে ইকুয়েডরের বিপক্ষে।

 


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর