Logo
শিরোনাম

ইতিহাসের এই দিনে: ১৭ ফেব্রুয়ারি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ১৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

একটি দিন ২৪ ঘণ্টা। ১৪৪০ মিনিট। ৮৬ হাজার ৪০০ সেকেন্ড। সময়ের হিসেবে অতি অল্প সময়। আবার একটি ঘটনার জন্য যথেষ্ট সময়। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনের ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। ইতিহাসের কৌতুহলউদ্দীপক ও উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলোকে স্মরণের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলা ইনসাইডার। ইতিহাসের এইদিনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনার কথা জানালাম:

আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ০৪ ফাল্গুন ১৪২৯ বঙ্গাব্দ। বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের ৪৮ তম দিন। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ কিছু ঘটনা।

ঘটনাবলি:

১৪০৫ -  মোঙ্গল সর্দার তৈমুরলঙের মৃত্যু।

১৬০০ - দার্শনিক ব্রুনোকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়।

১৬১৮ - সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলের ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত টমাস রো ভারত ত্যাগ করেন।

১৮৫৪ - যুক্তরাজ্য কর্তৃক অরেঞ্জ ফ্রি স্টেটের স্বীকৃতি প্রদান।

১৮৫৯ - কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর মাসিক পত্রিকা পূণির্মা প্রথম প্রকাশিত হয়।

১৮৬৩ - মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান,আন্তর্জাতিক রেড ক্রস কমিটি গঠিত হয়।

১৮৬৫ - আমেরিকান গৃহযুদ্ধ: অগ্রসরমান ইউনিয়ন বাহিনীর কাছ থেকে কনফেডারেটদের পলায়নের ফলে কলম্বিয়া আগুনে পুড়ে যায়।

১৮৭১ - ফরাসি-প্রুসিয়ান যুদ্ধে প্যারিস অবরোধ সমাপ্ত হওয়ার পর বিজয়ী প্রুসিয়ান বাহিনী প্যারিসে প্যারেড করে।

১৯১৫ - সন্ধ্যায় প্রচন্ড তুষার ঝড়ের কারণে ডেনমার্কের উপকূলস্থ নর্থসীতে জার্মানির জেপেলিন এল ফোর পতিত হয়।

১৯১৯ - বলশেভিকদের সাথে লড়াইয়ে সহায়তার জন্য ইউক্রেনীয় প্রজাতন্ত্র কর্তৃক ত্রিপক্ষীয় মৈত্রী এবং যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আবেদন করা হয়।

১৯৩৩ - নিউজউইক ম্যাগাজিন প্রথম প্রকাশিত।

১৯৩৪ - বেলজিয়ামের রাজা প্রথম আলবার্ট পর্বত আরোহণের সময় পড়ে নিহত।

১৯৪৪ - ব্রিটিশ জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রকাশ।

১৯৪৮ - ইয়েমেনের বাদশা ইমাম ওয়াহিদকে হত্যা।

১৯৪৯ - চেইম ওয়েজমেন ইসরায়েলের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বপালন শুরু করেন।

১৯৫২ - বৃটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী উইস্টন চার্চিল ঘোষণা করেন, বৃটেন পরমাণু বোমা তৈরি করেছে।

১৯৭৯ - চীন-ভিয়েতনাম যুদ্ধ শুরু।

১৯৯০ - পূর্ব জার্মানি বার্লিন প্রাচীরের ৬শ’ ফুট ভেঙে ফেলার ঘোষণা দেয়।

১৯৯৬ - ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পে ৫৩ জন নিহত।

২০০৬ - দক্ষিণ ফিলিপাইনে প্রকাণ্ড ভূমিধসে কমপক্ষে ১,১২৬ জন নিহত হয়।

২০০৮ - কসোভো স্বাধীনতা ঘোষণা করে।

২০১৫ - হাইতিতে মারদি গ্রাস প্যারেডে পদদলিত হয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয় ও ৭৮ জন আহত হয়।

২০১৬ - তুরস্কের আংকারায় সেনাবাহিনীর একটি ব্যারাকে বিস্ফোরণ ঘটে ২৯ জনের প্রাণহাণি ও ৬১ জন আহত হয়।

ইতিহাসের এই দিনে যাদের জন্ম

১২০১ - নাসিরউদ্দিন আল-তুসি, পারস্যের জ্যোতির্বিজ্ঞানী, জীববিজ্ঞানী ও ধর্মতাত্ত্বিক।

১৬৫৩ - আর্কে‌ঞ্জেলো কোরেল্লি, ইতালীয় ভায়োলিনবাদক ও সুরকার।

১৭৫৪ - নিকোলাস বডিন, ফরাসি কার্টো‌গ্রাফার ও অভিযাত্রী।

১৭৭৫ - ডেভিড হেয়ার, বাংলায় ইংরেজি শিক্ষা প্রবর্তনের অন্যতম পথিকৃৎ।

১৮৪৮ - আলবার্ট গুস্তাফ ডালমান, সুইডিশ জল্লাদ।

১৮৫৬ - ফেডারিক ইউজেন আইভস, ছবি মুদ্রণে হাফটোন প্রক্রিয়ার আবিষ্কারক।

১৮৮৮ - অটো ষ্টের্ন, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী।

১৮৯০ - রোনাল্ড ফিশার, পরিসংখ্যানবিদ।

১৮৯৭ - প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি রসায়ন বিজ্ঞানী জ্ঞানেন্দ্রনাথ রায়।

১৮৯৯ - জীবনানন্দ দাশ, বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাংলা কবি।

১৯১৭ - অশোক মিত্র, ভারতীয় প্রশাসক, প্রাবন্ধিক, শিল্প ঐতিহাসিক, শিল্প সমালোচক, ভারতের প্রথম জনগণনা কমিশনার।

১৯১৭ - আবদেল রহমান বাদাউয়ি, মিশরীয় দার্শনিক ও কবি।

১৯৩৬- মাসুদ করিম, বাংলাদেশি একজন বিখ্যাত গীতিকার।

১৯৪৯ - মাহবুবে আলম, বাংলাদেশি আইনজীবী ও অ্যাটর্নি জেনারেল।

১৯৫১ - রশিদ মিনহাজ, পাকিস্তানি সৈনিক ও পাইলট।

১৯৬৩ - মাইকেল জর্ডান, মার্কিন বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা।

১৯৮৭ - অসীম ত্রিবেদী, ভারতীয় কার্টুন নির্মাতা।

ইতিহাসের এই দিনে যারা মৃত্যুবরণ করেন

৩৬৪ - রোমান সম্রাট জোভিয়ান।

১৩৩৯ - অস্ট্রিয়ার ডিউক অটো।

১৩৭১ - বুলগেরিয়ার সম্রাট ইভান আলেক্সান্ডার

১৪০৫ - মোঙ্গল সর্দার তৈমুরলঙের মৃত্যু।

১৬০০ - জর্দানো ব্রুনো, ইতালীয় গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও দার্শনিক।

১৬৫৯ - আবেল সের্ভি‌য়ান, ফরাসি রাজনীতিবিদ, অর্থমন্ত্রী।

১৬৭৩ - ফরাসি নাট্যকার মলিয়েরের মৃত্যু হয়।

১৭৬৮ - আরথার অনস্লো, ইংরেজ আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ, হাউস অফ কমন্সের স্পিকার।

১৮২৭ - সুইজারল্যান্ডের জ্ঞান তাপস, শিক্ষাবিদ, শিক্ষা সংস্কারক জন হেনির পেস্টাল€জি পরলোকগমন করেন।

১৮৫৬ - হেনরিক হাইন, জার্মান সাংবাদিক ও কবি।

১৮৯০ - টাইপরাইটারের উদ্ভাবক ক্রিস্টোফার ল্যাথাম শোলসের মৃত্যু হয়।

১৯১২ - এডগার ইভান্স, ওয়েলশ নাবিক ও অভিযাত্রী।

১৯৬১ - শিক্ষাবিদ ও আইনজ্ঞ অতুলচন্দ্র গুপ্তের মৃত্যু হয়।

১৯৭০ - নোবেলজয়ী হিব্রু কথাশিল্পী শামুয়েল আগনোনের মৃত্যু হয়।

১৯৮৩ - অশোক কুমার সরকার খ্যাতনামা বাঙালি সাংবাদিক ও সম্পাদক (আনন্দবাজার পত্রিকা)।

১৯৮৪ - বিচারপতি রমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু হয়।

১৯৮৮ - কারপুরি ঠাকুর, ভারতীয় রাজনীতিবিদ, বিহারের ১১তম মুখ্যমন্ত্রী।

২০০৮ - নায়ক মান্না, বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা।

২০১৬ - মুহাম্মাদ হাসনাইন হাইকল, মিশরীয় সাংবাদিক।

২০২০ - কাট-কপি-পেস্টের’ জনক টেসলার।


আরও খবর

২০ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23

১৯ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসের এই দিনে

রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর