Logo
শিরোনাম

ঘন কুয়াশায় শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ঘন কুয়াশার ফলে শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) ভোর ৪টা থেকে এ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) ঘাট কর্তৃপক্ষ।

বিআইডব্লিউটিসি নরসিংহপুর ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. ইকবাল হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, শুক্রবার ভোর ৪টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা রয়েছে। নৌ দুর্ঘটনা এড়াতেই এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মাঝ পথে কোনো ফেরি নোঙর করেনি। কুয়াশার ঘনত্ব কমলে ফেরি চলাচল শুরু হবে।

ওই এলাকায় দুর্ঘটনা এড়াতে সড়কগুলোতে হেড লাইট জ্বালিয়ে যানবাহনগুলো ধীর গতিতে চালাচল করছে।


আরও খবর



ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন

অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেত্রীরা নির্যাতিতের হাত-পা ধরে ক্ষমা চেয়েছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ৭৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নির্দেশিত তদন্ত কমিটির ডাকে মুখোমুখি হন ভুক্তভোগী ছাত্রী ও অভিযুক্তরা।

বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৩টায় তদন্ত কমিটির আহবায়কের কক্ষে ভুক্তভোগীসহ ৫ অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। প্রায় এক ঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর বিকাল ৪টায় তারা কক্ষ ত্যাগ করেন।

পরে প্রক্টরিয়াল বডির গাড়িতে পৃথকভাবে তাদের নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ভুক্তভোগী সাহসের সাথে গণমাধ্যমের সাথে কথা বললেও কোন প্রশ্নের জবাব দেননি অভিযুক্তরা।

ভুক্তভোগী ছাত্রী বলেন, আমি অভিযুক্তদের চিনিয়ে দিয়েছি। তারা আমার হাতে পায়ে ধরে ক্ষমা চেয়েছে। আমি বলেছি আমি এবিষয়ে কিছু বলতে চাই না। প্রশাসন যা ব্যবস্থা নিবে তাই হবে। তাদের কান্না কান্না ভাব ছিল। আপনি তাদের দেখ ভয় পেয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি কোন ভয় পায়নি।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত শাখা ছাত্রলীগ নেত্রী সানজিদা চৌধুরী অন্তরাকে একাধিক প্রশ্ন করা হলেও তিনি মুখ খুলেননি। অভিযুক্ত তাবাসসুম বলেন, আমি যা বলার তদন্ত কমিটিকে বলে দিয়েছি। আর কিছু বলতে চাচ্ছি না।

এ বিষয়ে তদন্ত কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. রেবা মন্ডল গণমাধ্যমের সাথে কথা বলতে রাজি হননি।

এর আগে, দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামসুল আলমের ডাকে বাবার সঙ্গে ক্যাম্পাসে আসেন ভুক্তভোগী ছাত্রী। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক. ড শফিকুল ইসলাম ও জয়শ্রী সেন তাকে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটক থেকে ভুক্তভোগীকে হলে নিয়ে যান।

এসময় ভুক্তভোগী ছাত্রী গণমাধ্যমকে বলেন, আমার শরীরের অবস্থা খুব ভালো নাই আবার খারাপও না। তদন্ত কমিটি তদন্ত করছে। আশা করি সুষ্ঠু বিচার হবে।

এদিকে, দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন হাইকোর্টের নির্দেশনায় গঠিত তদন্ত কমিটি। এসময় তারা প্রক্টর অফিসে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদাত হোসেন আজাদের সাথে সাক্ষাত করেন।

সাক্ষাত শেষে দুপুর ১টার দিকে তারা সেই হলে যান। সেখানে হল কমিটি ও হাইকোর্টের নির্দশনায় গটিত তদন্ত কমিটি ভুক্তভোগীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিকাল পৌনে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশিত তদন্ত কমিটির ডাকে তদন্ত কমিটির আহবায়কের কক্ষে যান।

ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, সেদিনের ঘটনার পর আজকেসহ চারবার আসলাম। প্রতিবার আসতে ও যেতে প্রায় চার ঘন্টা করে আট ঘন্টা সময় লাগে। এছাড়াও প্রতিবার ৫০০/৬০০ টাকা খরচ হয় যা আমার জন্য কষ্টকর। আমি তো আর প্রশাসনকে বলতে পারি না যে এখানে থাকবো। যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা দিয়ে থাকার ব্যবস্থা করে তাহলে ভালো হয়।

সহকারী প্রক্টর সাজ্জাদুর রহমান টিটু বলেন, আমরা ভুক্তভোগীকে নিরাপত্তা দিয়ে আলাউদ্দিন নগর পর্যন্ত পৌছে দিয়েছি। পরে তারা নিজব ব্যবস্থাপনায় বাসায় যান।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




ময়মনসিংহে ৭৩ উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৩২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ময়মনসিংহ বিভাগে বাস্তবায়িত ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পাশাপাশি ৩০টি উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি।

আজ শনিবার ময়মনসিংহের সার্কিট হাউস ময়দানে আওয়ামী লীগের বিভাগীয় জনসভা মঞ্চ থেকে তিনি এ সব প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এর আগে দুপুর আড়াইটার দিকে ময়মনসিংহে পৌঁছেন শেখ হাসিনা।

ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজার রহমান জানান, শনিবার দুপুর ১টায় প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারে ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে পৌঁছান। সেখান থেকে সার্কিট হাউসে গিয়ে বিশ্রাম নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন এবং ৩০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরে বিকেল ৩টায় সার্কিট হাউস মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিভাগীয় জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।

সার্কিট হাউস ময়দানে নৌকার আদলে তৈরি বিশালাকৃতির মঞ্চে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। তার পাশেই স্থাপন করা হয় উন্নয়ন প্রকল্পের ফলক। যেসব প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে তিনটি ব্রিজ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটি হল, আনন্দ মোহন কলেজে ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট পাঁচ তলা ছাত্র হোস্টেল ভবন, সিটি করপোরেশনের সড়ক উন্নয়ন ও ড্রেনেজ নেটওয়ার্কসহ নাগরিক সেবা উন্নতকরণ উল্লেখযোগ্য। ৩০ প্রকল্পের মধ্যে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন ১৩টি, গণপূর্ত অধিদপ্তর পাঁচটি, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় তিনটি করে, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর দুইটি এবং জেলা পরিষদ, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এবং বিদ্যুত উন্নয়ন বোর্ড একটি করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। ৩০টি প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ৭৬২ কোটি ২৭ লাখ ১৪ হাজার টাকা।

এছাড়া এদিন ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা। এর মধ্যে ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল, পাঁচটি ব্রিজ, সদর উপজেলার সিরতা গ্রামে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট ডা. মুশফিকুর রহমান শুভ মেমোরিয়াল ইসলামিক মিশন হাসপাতাল কমপ্লেক্স, ছয়তলা ময়মনসিংহ জেলা সমাজসেবা কার্যালয়, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকার সড়ক, ড্রেন, সড়ক বাতি স্থাপন, ময়মনসিংহ সদর উপজেলা পরিষদ নতুন হাসপাতাল নির্মাণ, গোবরাকড়া কড়ইতলী স্থল বন্দর উন্নয়ন, শেখ কামাল ইনডোর স্টেডিয়াম উল্লেখযোগ্য।

৭৩টি প্রকল্পের মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ৩১টি, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর ২১টি, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন চারটি করে, গণপূর্ত অধিদপ্তর তিনটি, জেলা পরিষদ ও ময়মনসিংহ সদর উপজেলা দুইটি করে এবং জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, স্থানীয় সরকার ও সমবায় মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতি একটি করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে ব্যয় হয়েছে ৫৭০ কোটি ৩৪ লাখ ৭৩ হাজার ৪০০ টাকা।


আরও খবর

ময়মন‌সিংহ-ভৈরবে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

বুধবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

জমির জন্য বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে হত্যা

বুধবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




জয়পুরহাটে ৮৫৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার চাষ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ৮৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জয়পুরহাট জেলার পাঁচ উপজেলায় চলতি ২০২২-২৩ রবি মৌসুমে ৮৫৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার চাষ হয়েছে। এতে ফলনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন ভুট্টা। আবহাওয়া ভালো থাকায় এবারও বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষক ও কৃষি বিভাগ। 

 

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, মাটির গুণাগুণ অনুযায়ী ভুট্টা চাষ উপযোগী হওয়ায় জয়পুরহাট সদর উপজেলা, পাঁচবিবি ও আক্কেলপুর উপজেলায় ভুট্টার চাষ বেশি হয়ে থাকে। কৃষকদের ভুট্টা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ। বিএডিসির পক্ষ থেকে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের  ভুট্টা বীজ সরবরাহ করা হয়েছে । ভুট্টা চাষে তুলনামূলক লেবার ও পরিচর্যা খরচ কম হওয়ার কারণ লাভ হয় বেশী।  সদরের দাদরা ধুলাতর গ্রামের কৃষক রুস্তম আলী বলেন,ফলন ভালো ও ভুট্টা চাষ লাভজনক হওয়ায় প্রতিবারের মতো এবারও দেড় বিঘা জমিতে  ভুট্টার চাষ করেছেন। আবহাওয়া  অনুকূলে থাকায় বাম্পার ফলনের আশা করছেন তিনি।

 

ভুট্টা স্বল্প পানির চাহিদা সম্পন্ন ফসল হিসেবে জনপ্রিয়। ভুট্টা আবাদে বীজ বপনের ২৫-৩০দিন পর ১ম বার সেচ প্রয়োগ ও আগাছা দমন,  ৫০-৫৫ দিন পর ২য় বার, ৭০-৭৫দিন পরে ৩য় বার হালকা সেচ প্রয়োগ করলে বাম্পার ফলন পাওয়া যায়। রোগ বালাই, পোকা মাকড়ের আক্রমণ খুবই কম হয় ভুট্টাতে।  ফলে  জেলায় দিন দিন ভুট্টার চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি ২০২২-২৩ মৌসুমে জেলায়  ৮ শ ৫০ হেক্টর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ভুট্টার চাষ হয়েছে  ৮ শ ৫৫ হেক্টর জমিতে । যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ হেক্টর অতিরিক্ত। 

 

ভুট্টা ফসলের মোচা বা কব সংগ্রহের পরে গাছের অবশিষ্ট অংশ জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হয়, ভুট্টার আটা, ময়দা, গো খাদ্য তৈরীতে দেশে এর ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। মুরগি ও গো- খাদ্য তৈরির জন্য জয়পুরহাটের ফিডমিল গুলোকে জেলার বাইরে থেকে ভুট্টা আমদানী করতে হয়। আমদানী রোধে ভুট্টার আবাদ বৃদ্ধিতে জয়পুরহাট জেলায় বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানান সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো: কায়ছার ইকবাল।  কৃষকদের মাঝে  উন্নত জাত সরবরাহ,  উদ্ধুদ্ধকরণ ও  পরামর্শ প্রদান কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

 

জেলায় সুপারসাইন-২৭৬০ জাতের ভুট্টার নতুন জাত প্রবর্তনে কৃষি সম্প্রসারণ  বিভাগ ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে বলে জানান জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ রাহেলা পারভীন। এক বিঘা জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করার জন্য কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় প্রতিজন ভুট্টা চাষিকে  ২ কেজি বীজ, ১০ কেজি এমওপি সার ও ২০ কেজি ডিএপি সার দেওয়া হয়েছে। জেলায় এবার এক হাজার চাষিকে  কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায়  মোট  ১৪ লাখ ৩৮ হাজার টাকার সার, বীজ ও পরিবহন খরচ দেওয়া হয়েছে।  কৃষি অফিস থেকে প্রযুক্তিগত কলাকৌশল ও পরামর্শ পেয়ে চাষাবাদ করতে পেরে অত্যন্ত খুশী বলে জানান ভুট্টা চাষিরা। 

 

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ রাহেলা পারভীন বলেন, জেলায় এবার ৮ শ ৫৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার চাষ হয়েছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে জেলায় এবার প্রায় ১০ হাজার  মেট্রিক টন  ভুট্টার উৎপাদন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

নিউজ ট্যাগ: ভুট্টা চাষ

আরও খবর

শখের নার্সারিতে সফল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মনির

মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ফাল্গুন মাসে ফসলের যত্নে যা করবেন

মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




টাকা ফেরত পেলেন ইভ্যালির ১৪ গ্রাহক, পর্যায়ক্রমে পাবেন বাকিরা

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ১৫৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পেমেন্ট গেটওয়ে আটকে থাকা টাকা ফেরত পেয়েছেন ইভ্যালির ১৪ গ্রাহক। এসএসএল সার্ভিসের মাধ্যমে পেমেন্ট করা ১৪টি লেনদেনের প্রেক্ষিতে প্রথম ধাপে এক লাখ ৪৫ হাজার ৬৬৭ টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে।

গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এ কার্যক্রম চলমান আছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ তারিখ থেকে রিফান্ড কার্যক্রম শুরু করেছে ইভ্যালি। ধাপে ধাপে বিকাশ, নগদ ও এসএসএল-এ আটকে থাকা টাকাগুলো গ্রাহকদের রিফান্ড করা হবে। ইভ্যালির সবচেয়ে বেশি ১৭ কোটি ৬৯ লাখ টাকা আটকে আছে নগদে। বিকাশে চার কোটি ৯১ লাখ টাকা ও এসএসএল-এ আছে তিন কোটি ৪০ লাখ টাকা। এছাড়া ছোট কিছু অ্যামাউন্ট আছে বিভিন্ন সার্ভিসে, তবে সেটির পরিমাণ খুবই কম।

আরও জানা গেছে, প্রথম ধাপে এসএসলের মাধ্যমে কিছু টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। আজ অথবা কালকের মধ্যে নগদে আটকে থাকা দেড় কোটি টাকার একটি বড় পেমেন্ট রিফান্ড করা হবে।  

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১ জুলাই থেকে এস্ক্রো নীতিমালা কার্যকর হয়। এরপর পণ্য কেনার জন্য পেমেন্ট গেটওয়েতে টাকা জমা দেওয়ার পর গ্রাহক তা বুঝে পেলে সেই টাকা পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্টে জমা হত।


আরও খবর

স্বর্ণের দাম আরেক দফা কমল

সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




মেডিকেলে ভর্তি শুরু ২৭ মার্চ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ৪৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস প্রথমবর্ষে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আগামী ২৭ মার্চ। ভর্তি চলবে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত।

রোববার (১৩ মার্চ) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪৩৫০ জন পরীক্ষার্থীকে ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে। ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের আগামী ২৭ মার্চ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত অফিস চলাকালীন সময়ে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ কর্তৃক গঠিত স্থানীয় ভর্তি কমিটি নির্বাচিত ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থী কর্তৃক প্রদত্ত সব মূল সনদপত্রগুলো যাচাই করবেন এবং মেডিকেল বোর্ড ভর্তির পূর্বে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন। যার ভিত্তিতে যোগ্য প্রার্থীদের সাময়িকভাবে ভর্তি করা হবে।

ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dgme.gov.bd ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dghs.gov.bd এবং সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজ থেকে জানা যাবে। এ ছাড়া আগামী ১৪ মার্চ থেকে ২২ মার্চ পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করা যাবে। টেলিটক সীমের মাধ্যমে এক হাজার টাকা ফি দিয়ে মোবাইলেই এই আবেদন করা যাবে।


আরও খবর

রাবি ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু

রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩